Friday, October 16, 2020

সোস্যাল মিডিয়ায় কিভাবে যোগাযোগ রাখবেন কাস্টমারের সাথে?

সোস্যাল মিডিয়ায় কিভাবে  যোগাযোগ রাখবেন কাস্টমারের সাথে?



সোস্যাল মিডিয়ায় যেকোন ব্রান্ড থেকে খারাপ সার্ভিস পাওয়া ৫৬% কাস্টমার ওই ব্রান্ডকে সোস্যাল মিডিয়ায় আনফলো করে থাকে। 

,

৪০% কাস্টমার সোস্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ব্রান্ড/কোম্পানিকে/সার্ভিস প্রোভাইডারকে কোন কমপ্লেইন জানানোর পরে সর্বোচ্চ ১ ঘন্টার মধ্যেই রেসপন্স আশা করে। 

,

সোস্যাল মিডিয়ায় কাস্টমারের সাথে সরাসরি ইন্টারেক্টিভ  কমিউনিকেশনের একটা অসাধারণ প্লাটফর্ম! এখানে কনজিউমার সর্বোচ্চ স্বাধীনতা এবং ইমোশন নিয়ে ব্রান্ডের সাথে কমিউনিকেট করতে পছন্দ করে। এবং এক্সপেক্টেশন লেভেল থাকে উচ্চ পর্যায়ে! 

সোস্যাল মিডিয়ায় কাস্টমারের সাথে কমিউনিকেশনের সময় কোনভাবেই যেন এটা প্রকাশ না পায়, আপনি কাস্টমারকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না! যদি এটা প্রকাশ পেয়ে যায় কোনভাবে, তবে সেই কাস্টমারকে আর আপনার কাস্টমার বলার সাহস এবং কনফিডেন্স শেষ হয়ে যাবে। কারণ- কাস্টমারের কাছে অনেকগুলো অপশন থাকার পরেও সে আপনার কাস্টমার হয়েছে তার মানে এই নয়, সে আপনারই থাকবে! 

আপনার সোস্যাল মিডিয়া এক্টিভিটি দেখেই সে আপনার সাথে লং জার্নির পরিকল্পনা করতে পারে, আবার সোস্যাল মিডিয়ার এক্টিভিটির জন্যই মুহুর্তে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে পারে। 

Friday, October 9, 2020

সময়কে গুরুত্ব দিতে হবে সঠিক সময়ে!

সময়কে গুরুত্ব দিতে হবে  সঠিক সময়ে!
সময়কে গুরুত্ব দেয়ার অনেক অনেক লিখা, কনটেন্ট, বই আমরা প্রতিনিয়ত পড়ি, শুনি। 

কিন্তু সময়কে কত দ্রুত গুরুত্ব দিতে হবে। সেটা বুঝতেই আমাদের অনেক দেরি হয়ে যায়। 

রিয়েল লাইফ এক্সাম্পলে যদি আসা যায়। তবে আরো সহজে বুঝা সম্ভব! 

একজন রিক্সাওয়ালার কাছে গিয়ে ভাড়া জিজ্ঞেস করা হলো। সে ভাড়া চাইলো। তারচেয়ে আপনি কিছু কম বললেন। কিন্তু তাতে সে রাজি না হওয়াতে অন্য একজন রিক্সা নিয়ে আপনার কাছে এসে দাড়ালো কিংবা ডাক দিলো। ভাড়া চাইলো আগের জনের সমান। এখন সে বুঝতে পারলো আপনি কম বলবেন, এবং দ্বিতীয়জন রাজি হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে। তাই প্রথমজন দ্রুত বললো মামা আসুন। মানে আপনি যা বলেছেন সেটাতেই আমি রাজি। সোজা কথা যখন কম্পিটিশনের মার্কেটে যাবেন। বুঝতে পারবেন টাইমিং ডেলিভারি কি জিনিস! 

ক্রিকেট খেললে বুঝতে পারবেন, টাইমিং ডেলিভারি কি জিনিস। কয়েক সেকেন্ডের এদিক সেদিক করা যাবেনা। করলেই অনাকাঙ্খিত কিছু ঘটতে পারে।

ঢাকা শহরে রাস্তা পার হবেন? 

কয়েক মিনিট অপেক্ষা না করে যদি হুটহাট দৌড় দেন। তাহলে এক্সিডেন্ট হবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়! 

চা খাচ্ছেন? অবস্থা বুঝে আস্তে আস্তে টাইমিং মিলিয়ে চায়ের কাপে চুমুক দেয়া লাগবে! নাহয় ঠোট জিভ পুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক! 

খেয়াল করে দেখবেন, জীবনে চলার জন্য প্রতি প্রত্যেকটা মুহুর্তে আপনাকে একটা টাইম ফ্রেমিং এর মাধ্যেমে এগুতে হবে। এক লাফে উপরের সিড়িতে উঠে যেতে পারবেন না! সময় নিয়ে সিস্টেম অনুযায়ী একটা একটা করেই ধাপ পার করতে হবে। 

মাউসে একটা ক্লিক করলে আগে পরে কিংবা ঠিক এক্সাক্ট টাইমিং মিলিয়েই ক্লিক করতে হয়।

বাইক চালাচ্ছেন? 

কতদুর থেকে ব্রেকে পা রাখবেন, কোথায় গিয়ার কমাবেন, বাড়াবেন সবকিছু টাইমিং ম্যাচ না করলে দূর্ঘটনা ঘটা স্বাভাবিক! 

আমরা সবাই এই সাধারণ সিস্টেমের মধ্য দিয়ে নিজেদের দৈনন্দিন জীবন অতিবাহিত করলেও অনেকেই বুঝতে পারিনা আসলে কি ঘটছে আমাদের সাথে! 

আমার আরো পাঁচ বছর আগে ইংরেজিতে পান্ডিত্য নেয়ার কথা ছিলো। কিন্তু নেইনি। এখন এসে যদি চাই এখনি হয়ে যাক। তাহলে হবেনা। অবশ্যই সঠিক প্লান এবং প্রকৃতির নিয়ম অনুসরণ করে নিজেদের জীবনকে নিয়ে যতে হবে অনন্য উচ্চতায়!

আপনার যে কাজ মন থেকেই ভালো লাগেনা! সে কাজে জোর করে সময় দিয়ে সময়কে শুধু নষ্টই করছেন! এর বেশি কিছুনা! 

যে কথাটা কয়েক সেকেন্ড পরে বলা উচিত, সেটা যেনো কয়েক সেকেন্ড পরেই হয়। যদি আগে বলে ফেলেন। তবে পালটে যেতে পারে পুরো কনভারসেশনের অর্থ।

চোখ কান খোলা রাখা উচিত সবজায়গায়! 

আমাদের আশেপাশে তাকালে এমন শত শত উদাহরনের সাক্ষী আমরা প্রতি মুহুর্তে হয়ে থাকি। যা আমরা কখনোই এভাবে উপলব্ধি করিনা।

সূর্য সকালে উঠে, বা সূর্য উঠলেই সকাল হয়। যদি দুপুরের পরে সূর্য উঠে তখন কি সেটা স্বাভাবিক নিয়মের মধ্যে পড়বে? অবশ্যই না! 

সকালের খাবার কখনোই একসাথে দুপুরে কিংবা রাতে খাওয়া যাবেনা।

সময়ের কাজ সময়ে জমা না দিলে, শেষ না করে জমিয়ে রাখলে একটা সময় আর সেটা করতে ইচ্ছে হবেনা। মনে হবে স্তুপ জমে গেছে। না করাই শ্রেয়।

তাই আমাদের জীবনের প্রতিটা মুহুর্ত অনেক দামী, এবং অবশ্যই সময়কে আরো বেশি গুরত্ব দেয়া শিখতে হবে! 


Tuesday, October 6, 2020

বাংলাদেশের ই-কমার্সে ভিজিটরের দিক দিয়ে শীর্ষ ৪ এ রয়েছে প্রিয়শপ ডট কম লিমিটেড।

 

ভিজিটরের দিক থেকে শীর্ষ ৪ এ আছে প্রিয়শপ ডট কম

বাংলাদেশে কিছুদিন আগেও মানুষ আসলে ই কমার্স কে এত বেশি গুরুত্ব দেয়নি। যতটা এখন দিচ্ছে। 

কিন্তু যারা আগে থেকেই এই ইন্ডাষ্ট্রীতে নেতৃত্ব দিয়ে আসছে। টপ লেভেলের কয়েকটি ই কমার্স এর মধ্যে প্রিয়শপ ডট কম অন্যতম! 

যারা সবসময়েই কাস্টমার কেন্দ্রিক সেবা দেয়ার জন্য নিজেদেরকে একধাপ এগিয়ে রাখছে। 

সম্পূর্ণ টার্মস এন্ড কন্ডিশন, সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট এর জায়াগাটাতে সবার আগে কাস্টমারকে বিবেচনা করে তৈরি করা হয় সব কিছু। যাতে প্রিয়শপ সবার প্রিয় হয়ে উঠে। 

তারই ধারাবাহিকতায় কাস্টমার সেবা দিয়ে আসছে ২০১৩ সাল থেকে। যখন কিনা বাংলাদেশে হাতেগোনা কয়েকটা ই কমার্স ছিলো! 

প্রত্যেকটা কনজিউমারকে সমানভাবে গুরুত্ব দিয়ে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়ে নিজেদের জায়গা দখল করে নিয়েছে সিঙ্গাপুর ভিত্তিক এই দেশীয় ই কমার্স  প্রতিষ্ঠান । দেশী বিদেশী বহু সম্মাননা পদক নিয়ে শক্ত করেছে নিজেদের পথচলাকে। 

বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ভিজিট হওয়া ওয়েবসাইটের  দিক থেকে ৮৫ তম র‍্যাংকিং এ রয়েছে প্রিয়শপ ডট কম লিমিটেড।


তবে বাংলাদেশের ই-কমার্স দুনীয়ায় প্রিয়শপের  অবস্থান কোথায়  রয়েছে? 

According to Alexa Ranking Number 4 , E-commerce in Bangladesh is Priyoshop.com LTD . 


ভিজিটরের দিক দিয়ে শীর্ষ ৪ এ রয়েছে প্রিয়শপ। 

প্রথমে আছে দারাজ -১৭

তারপর ইভ্যালি  - ৮০

তারপর চালডাল - ৮৩


#onlineshopping #Priyoshop #onlineshoppinginbangladesh

ভিজিটরের দিক থেকে  শীর্ষ ৪ এ আছে  প্রিয়শপ ডট কম








 


 

Monday, October 5, 2020

বৃত্তের মাঝে বন্ধি আমরা! অথচ আমরা গ্লোবালাইজেশন এর যুগে বসবাস করছি!



বৃত্তের মাঝে বন্ধি আমরা!

আমাদের ব্যক্তিগত জীবন,সামাজিক জীবন,  সোস্যাল মিডিয়ার এক্টিভিটি,  সবজায়গায় একটা নির্দিষ্ট গন্ডির মধ্যেই সীমাবদ্ধ!  

আপনি হয়তো ভাবছেন কি পাগলের মতো বলছি! গ্লোবালাইজেশন এর এই যুগে কেউ বৃত্তের মধ্যে বন্ধি থাকে!  ইম্পসিবল!  এটা কোনভাবেই মেনে নেয়ার মতো নয়।

,

কিন্তু আপেক্ষিক দৃষ্টিতে দেখতে গেলে আমরা এমন এক জায়গায় এসে দাড়িয়েছে।  আমাদের চিন্তাভাবনা এমন ছোট হয়ে আসছে যে আমরা নিজেরাও তা উপলব্ধি করতে পারছিনা! 

আপনার কতজন ফ্রেন্ড? রিয়েল লাইফে এবং সোস্যাল মিডিয়া মিলিয়ে? 

আপনি প্রতিনিয়ত সকাল থেকে সন্ধ্যা কার কার সাথে আপনার চিন্তাভাবনা শেয়ার করছেন?  কার অনুভুতির কথা শুনছেন? 

ভাবুন তো --- 

,

ভাবতে কষ্ট হচ্ছে? 

সিম্পল,  আজকের দিনের হিসেবটা একটু করুন।  হ্যাঁ আজকের দিনের। 

আপনি কার সাথে কি কথা বলেছেন,  মনে করার চেস্টা করুন!  

এটাও কষ্টের?  

আচ্ছা বাদ দিলাম সব। 

চলুন একটু অন্যভাবে দেখি বিষয়টি।

আমার ফেইসবুক ফ্রেন্ডলিস্টের অনেক মানুষ রয়েছেন যারা টুকটাক লিখালিখি করে থাকে। 

আমি ফেইসবুকের নিউজফিড স্ক্রল করলেই এ ধরনের লিখা দেখি, পড়ি,  মন্তব্য করি!  

,

আমার কাছে বেশ কিছু টার্গেট এড আসে, টেকনোলজি রিলেডেট। কারণ আমি তাদের টার্গেট অডিয়েন্স, এসব বিষয়ে ইন্টারেস্ট থাকার কারণে! 

আমার কাছে সোস্যাল মিডিয়াকে কি মনেহয় জানেন? 

লিখালিখি করে মানুষের কাছাকাছি যাওয়ার একটা মাধ্যম! 

আপনার কাছে কি মনেহয়?  চিন্তা করেছেন কখনো? 

এর বাইরেও এখানে অনেক অনেক বেশি কিছু হয়,  যা হয়তো আমি আপনি কখনো চিন্তাও করিনা। 

কারণ আমরা একটা বৃত্তের মধ্যেই আটকে আছি। 

রিয়েল লাইফে কি করেন? 

,

প্রতিদিন কর্মস্থলে যান, পরিচিত মানুষজনের সাথে কথা হয়, তাদের চিন্তাভাবনার সাথে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেন।  আপনার কাছে লাইফ বলতে এটাই সবার আগে ভেসে উঠে মানসপটে!  

অথচ জীবন মানে প্রত্যেকটা মানুষের জন্য আলাদা আলাদা সংজ্ঞা।  সামগ্রিক ভাবে যুদ্ধ!

এখানেও আমরা,  আমাদের চিন্তাভাবনা একটা বৃত্তের মাঝে বন্ধি! 

অথচ আমরা গ্লোবালাইজেশন এর যুগে বসবাস করছি! 

Saturday, October 3, 2020

সফলতা পেতে চান? তবে কাজ করুন ভালোলাগা খুজে নিয়ে!

 



সারা দুনীয়ায় যারাই সফল হয়েছে, সকলেই তাদের প্যাশন/ভালোলাগাকে আকরে ধরে এগিয়ে গিয়েছে বলেই সফলতা পেয়েছে! এমন একজনকেও খুজে পাওয়া যাবেনা যে ভালোলাগা থেকে কাজ না করে জোর করে কাজ করে দুনীয়ার সফল ব্যক্তিদের তালিকায় নাম লিখিয়েছে!  সফলতা যদিও আপেক্ষিক , তবুও নিজের ভালোলাগা , লম্বা সময় ধরে কাজ করে যাওয়ার মত প্রচুর ধৈর্য যেখানে থাকবে , সেটা নিয়েই এগিয়ে যাওয়া উচিত! 

সফলতা পেতে চান? তবে কাজ করুন ভালোলাগা খুজে নিয়ে!  

বিশ্বাস, কাজের প্রতি ভালোবাসা, লেগে থাকার মানসিকতা আপনাকে নিয়ে যাবে সফলতার অনন্য উচ্চতায়!

বিশ্বাস করুন, আমাদের প্রত্যেকের মাঝেই এমন বিশেষ কিছু গুন রয়েছে, যা অন্য সবার মাঝে নেই! তবুও আমরা কেনো যেনো আমাদের সেই সুপ্ত প্রতিভাকে খুজে বের করে কাজে লাগাতে পারিনা! তাই নিজেকে সময় দিতে হবে, নিজের ভেতরের ভালোটা খুজে আনতে হবে!


Friday, October 2, 2020

আপনার কাছে সময় নেই? তাহলে নিশ্চই অনেক টাকা আছে!



আপনার কাছে সময় নেই? 

তাহলে নিশ্চই অনেক টাকা আছে! 

তাহলে টাকা দিয়েই অনেক সময় কিনে নিতে পারেন!  

কিভাবে? 

অন্য অনেকের কাছে প্রচুর সময় আছে, তাদেরকে টাকা দিলেই আপনি সময় পেয়ে যাচ্ছেন টাকার বিনিময়ে!  সিম্পল। 

হয় আপনি টাকার মালিক,  নাহয় সময়ের! 

টাকার বিনিময়ে সময় কিনবেন,  অথবা টাকার জন্য সময় বিক্রি করবেন!